নিমিশেই পিসির স্পিড বাড়িয়ে নিন(সটওয়্যার ছাড়া)
আমরা সবাই মাঝে মাঝে এই সমস্যাটায় ভুগি আর তা যে কি সেটা আমি না বললেও আপনারা এতক্ষনে বুজে গেছেন নিশ্চই, কারন আপনারা আমার চেয়ে অনেক গেনি-গুনি বেক্তি। যাই হোক পিসি স্লো হয় না এমন কেউ বলতে পারবে না সেটা যতো ভালো কনফিগারেরই পিসি হোক না কেনো। কিভাবে সেই স্লো পিসিকে আগের মতো সুপার গতিময় করা যায় তা ধাপে ধাপে নিচে দেখুন। আশা করি আপনাদের বুঝতে অসুবিধা হবে না।
১. যেকোন এপ্লিকেশান চালু করার আগে পিসিটিকে সঠিকভা
বে বুট-আপ হতে সময় দিন।
২. যেকোন প্রোগ্রাম বন্ধ করার পর উইন্ডোজ প্লাটফরমের ইউজাররা রিফ্রেশ করুন, তাতে অব্যবহৃত ফাইল র্যাম থেকে মুছে যাবে।
৩. ডেস্কটপের ওয়ালপেপার ছোট সাইজের বা লো রেজুলেশানের হলেই তা সুখকর। আর যদি র্যাম ৬৪ মেগার নিচে হয় তাহলে তো ওয়ালপেপারহীন রাখাই ভাল।
৪. ডেস্কটপের আইকনের বাহার সাজানোর কোন প্রয়োজন নেই। এর কারন প্রত্যেকটা আইকনের জন্য র্যামে ৫০০ বাইটের জায়গা দখল হয়ে থাকে। তাই নীট এন্ড ক্লিন থাকাই ভাল।
৫. সময়ে সময়ে রি-সাইকেল বিন থেকে ফাইল পরিপূর্ণ ভাবে মুছে দিন, কারন এটা রিসাইকেল বিনে থাকলে হার্ড-ডিস্ক ড্রাইভে জায়গা দখন করে থাকে না মুছা পর্যন্ত।
৬. ইন্টারনেট টেম্পরারি ফাইল যেমন কুকিস, ক্যাশ ইত্যাদি নিয়মিত মুছুন।
৭. প্রতি ১৫ দিনে সম্ভব না হলে প্রতি মাসে অন্তত একবার করে হার্ড-ডিস্ক ড্রাইভ ডিফ্রেগ করুন, এটা যেমন হার্ড ডিস্কে জায়গা বাড়াতে সাহায্য করবে তেমন পিসির গতি ও করবে দ্রুততর।
৮. সর্বদা দুটা ড্রাইভে সফটওয়ার ইনষ্টল করবেন। ছোট গুলো সি ড্রাইভে বা মেইন ড্রাইভে আর বড়ো বড় সফট যেমন PSP, Photoshop, 3DS Max ইত্যাদি। কারন সি ড্রাইভের ফ্রি স্পেস ভার্চুয়াল মেমরি হিসেবে কাজ করে, যখন র্যাম ফুল ইউজ লিমিট হয়ে যায়। তাই উচিত সি ড্রাইভ যতখুশি খালি রাখা।
৯. সফটওয়ার সেটাপের সময় ট্রে আইকন এবং অটো লোড এই দুইটা অপশন ডিজেবল করে দিতে হবে, কারন এটা র্যামের যেমন লোডবাড়ায়, আবার বুট আপের সময় ও বাড়িয়ে দেয়। অবশ্য সেটাপ কৃত সফট ও অটো লোড বন্ধ করা যায়, সফটির টুলস বা প্রিপফারেন্স থেকে।
১০. পিসিটিকে ময়লা ও ধুলা বালু থকে দূরে রাখুন, নাহলে হার্ডওয়ারের মধ্যে ময়লা জমে কার্যক্ষমতা কমে যায়, আর কুলিং ফ্যানের কার্যক্ষমতা হ্রাস পেলে পিসি অনেক উত্তপ্ত হয়ে যাবে, আর তা পুরো সিষ্টেম পারফরমেন্সকে প্রভাব ফেলবে। তাই পরিষ্কার পরিচ্ছন রাখতে হবে পিসিটিকে।
১১. সিষ্টেমকে স্লো মনে হলে রান এ গিয়ে TREE লিখে এন্টার করুন।
১. যেকোন এপ্লিকেশান চালু করার আগে পিসিটিকে সঠিকভা
বে বুট-আপ হতে সময় দিন।
২. যেকোন প্রোগ্রাম বন্ধ করার পর উইন্ডোজ প্লাটফরমের ইউজাররা রিফ্রেশ করুন, তাতে অব্যবহৃত ফাইল র্যাম থেকে মুছে যাবে।
৩. ডেস্কটপের ওয়ালপেপার ছোট সাইজের বা লো রেজুলেশানের হলেই তা সুখকর। আর যদি র্যাম ৬৪ মেগার নিচে হয় তাহলে তো ওয়ালপেপারহীন রাখাই ভাল।
৪. ডেস্কটপের আইকনের বাহার সাজানোর কোন প্রয়োজন নেই। এর কারন প্রত্যেকটা আইকনের জন্য র্যামে ৫০০ বাইটের জায়গা দখল হয়ে থাকে। তাই নীট এন্ড ক্লিন থাকাই ভাল।
৫. সময়ে সময়ে রি-সাইকেল বিন থেকে ফাইল পরিপূর্ণ ভাবে মুছে দিন, কারন এটা রিসাইকেল বিনে থাকলে হার্ড-ডিস্ক ড্রাইভে জায়গা দখন করে থাকে না মুছা পর্যন্ত।
৬. ইন্টারনেট টেম্পরারি ফাইল যেমন কুকিস, ক্যাশ ইত্যাদি নিয়মিত মুছুন।
৭. প্রতি ১৫ দিনে সম্ভব না হলে প্রতি মাসে অন্তত একবার করে হার্ড-ডিস্ক ড্রাইভ ডিফ্রেগ করুন, এটা যেমন হার্ড ডিস্কে জায়গা বাড়াতে সাহায্য করবে তেমন পিসির গতি ও করবে দ্রুততর।
৮. সর্বদা দুটা ড্রাইভে সফটওয়ার ইনষ্টল করবেন। ছোট গুলো সি ড্রাইভে বা মেইন ড্রাইভে আর বড়ো বড় সফট যেমন PSP, Photoshop, 3DS Max ইত্যাদি। কারন সি ড্রাইভের ফ্রি স্পেস ভার্চুয়াল মেমরি হিসেবে কাজ করে, যখন র্যাম ফুল ইউজ লিমিট হয়ে যায়। তাই উচিত সি ড্রাইভ যতখুশি খালি রাখা।
৯. সফটওয়ার সেটাপের সময় ট্রে আইকন এবং অটো লোড এই দুইটা অপশন ডিজেবল করে দিতে হবে, কারন এটা র্যামের যেমন লোডবাড়ায়, আবার বুট আপের সময় ও বাড়িয়ে দেয়। অবশ্য সেটাপ কৃত সফট ও অটো লোড বন্ধ করা যায়, সফটির টুলস বা প্রিপফারেন্স থেকে।
১০. পিসিটিকে ময়লা ও ধুলা বালু থকে দূরে রাখুন, নাহলে হার্ডওয়ারের মধ্যে ময়লা জমে কার্যক্ষমতা কমে যায়, আর কুলিং ফ্যানের কার্যক্ষমতা হ্রাস পেলে পিসি অনেক উত্তপ্ত হয়ে যাবে, আর তা পুরো সিষ্টেম পারফরমেন্সকে প্রভাব ফেলবে। তাই পরিষ্কার পরিচ্ছন রাখতে হবে পিসিটিকে।
১১. সিষ্টেমকে স্লো মনে হলে রান এ গিয়ে TREE লিখে এন্টার করুন।
0 comments: